করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানা চালুর ঘোষণায় রাজধানী ঢাকার দিকে ছুটছে বহু মানুষ।
অনেককে হেঁটে, আবার অনেককে অটোরিকশায় করে ঢাকার দিকে আসতে দেখা গেছে। শুধু ঢাকায় প্রবেশই না, রাজধানী থেকে সাভারের দিকেও যাচ্ছে লোকজন। বেলা ১১টার দিকে গাবতলী এলাকায় কথা হয় পোশাককর্মী আনোয়ার হোসেন ও তাঁর স্ত্রী সাইদা বেগমের সঙ্গে। আনোয়ার মহাখালীতে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেন। আর সাইদা গৃহকর্মীর কাজ করেন। তাঁরা থাকেন মহাখালীর সাততলা বস্তিতে। তিনটি শিশুসন্তান নিয়ে টাঙ্গাইল থেকে ভোরে রওনা দিয়েছিলেন দুজন। ঢাকায় পৌঁছেছেন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে।
আনোয়ার হোসেন বলেন, টাঙ্গাইল সদর থেকে কয়েক দফা অটোরিকশা পরিবর্তন করে সাভারের আমিনবাজার পর্যন্ত আসেন তাঁরা। সেখান থেকে হেঁটে আসেন গাবতলীতে। এখন রিকশা খুঁজছেন মহাখালী যাওয়ার জন্য। গাবতলী থেকে মহাখালী যেতে ৮০০ টাকা ভাড়া চাচ্ছেন রিকশাচালকেরা। তিনি ৩০০ টাকা বললেও কেউ রাজি হচ্ছেন না।
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা থেকে আসা যুবক আহম্মেদ আলী বলেন, তিনি রাজধানীর নারিন্দায় একটি বেকারিতে কাজ করেন। ঈদে বাড়ি গিয়ে তিনি আর ফিরতে পারেননি। শিল্পকারখানা কারখানা খোলার ঘোষণায় তিনি ঝুঁকি নিয়েই ঢাকায় ফিরেছেন।
আমিনবাজার এলাকায় সাভারের দিক থেকে শত শত অটোরিকশা আসছে বলে প্রথম আলোকে জানিয়েছেন গাবতলীতে দায়িত্বপালনকারী ট্রাফিক পুলিশের এক কর্মকর্তা। তিনি বলেন, পোশাক